অষ্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা

গতবছর ২০২২ এর আগস্ট মাসে অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট করে আসার পর প্লান করেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা কিভাবে প্রসেস করতে হয় সেবিষয়ে একটি বিস্তারিত ব্লগপোস্ট লিখে আমার ব্লগে পোস্ট করব।

অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা এপ্লিকেশন প্রোসেস

ধাপ ১ : অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ করুন
ধাপ ২: জমা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনিও ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন
ধাপ ৩: VFS Global এ আপনার বায়োমেট্রিক্স জমা দিন
ধাপ ৪: ভিসা অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করুন
ধাপ ৫: অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেসন থেকে ইমেইলের মাধ্যমে IMMI Grant Notification রিসিভ

অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ

অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ করার জন্য এখান ভিজিট করে Immi Account বাটনে ক্লিক করে আপনার ডিটেইলস দিয়ে একটি Immi Account করুন। অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে কিভাবে পূরণ করতে হয় তার পূর্ণাঙ্গ গাইড লাইন নিয়ে আমি একটি ইউডিউব ভিডিও মেক করেছি এতে করে আপনার প্রয়োজনে বার বার দেখে ফর্ম পূরণ করতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে ইউকে ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ করার ইউটিউব ভিডিওটি নিচে দেয়া হল।



জমা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনিও ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন

আপনি অনলাইনে আপনার ভিসার আবেদন পূরণ করার পরে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার তথ্যের উপর ভিত্তি করে একটি ডকুমেন্টেনর চেকলিস্ট দিবে। ভিসার ধরন ও পারসোন টু পারসোন ডকুমেন্টস ভিন্ন রকমের হতে পারে। এখানে সবগুল ক্যাটাগরি ম্যান্ডেটরি না সব ডকুমেন্টস সবার দিতেও হয় না। অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা প্রসেস করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে তার উপরে একটি ভিডিও মেক করেছিলাম। আপনার যদি ভিডিওটি ভাল করে দেখেন তাহলে আপনাদের আইডিয়া ক্লিয়ার হবে আশা করি। যদি কোন কনফিউসন থাকে ভিডিওতে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমি চেষ্টা করব দ্রুততম সময়ের মধ্যে রিপলাই করার।



অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসার কভার লেটার (Cover letter Forwarding letter)এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসার ইনভাইটেসন লেটার স্যাম্পল ১ (Australia Visit Visa Invitation Latter Sample 1)এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসার ইনভাইটেসন লেটার স্যাম্পল ২ (Australia Visit Visa Invitation Latter Sample 2)এখানে থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

British High Commission Address in Bangladesh

British High Commission, Dhaka

United Nations Rd. Baridhara, PO Box: 6079, Dhaka 1212, Dhaka, Bangladesh. Phone: +880 2 55668700, Consular Fax: +880 2 9843437 Email: press.dhaka@fco.gov.uk, consular.bangladesh@fco.gov.uk

UK Visa Biometric Center in Bangladesh

VFS United Kingdom, Delta Life Tower, Dhaka

4th Floor, Plot #37, Road #45, 90 Gulshan North, Commercial Area, Dhaka.
VFS Helpline: (+88) 02 9895 894 (Sunday to Thursday 8:30 AM to 2:00 PM and 3:00 PM to 4:00 PM.
Application Submit Timing/Working
Hours: Sunday to Thursday, 9:00 AM to 2:00 PM.
Passport collection, and additional document submission: Sunday to Thursday, 9:30 PM to 3:30 PM.

ইউকে টুরিস্ট ভিসা

গতবছর ২০২২ এর আগস্ট মাসে অস্ট্রেলিয়ার ৩ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা পাবার পরই প্ল্যান করেছিলাম অস্ট্রেলিয়া ভিজিট করে এসে ইউকে ভিজিট ভিসার জন্য এ্যাপ্লাই করব। অস্ট্রেলিয়া , ইউকে ও কানাডা ভিজিট ভিসা টোটাল প্রসেস অনলাইনের মাধ্যমেই করা যায়। ডকুমেন্টসও প্রায় সিমিলার তাই এবছর এপ্রিল মাসে এ্যাপ্লাই করে বায়োমেট্রিক দেই এপ্রিল মাসের ১৩ তারিখে। বায়োমেট্রিক দিতে হয় ভিএফএস গ্লোবাল এর মাধ্যমে। বায়োমেট্রিক দেয়ার পরেই একচুয়ালি ভিসা প্রসেস শুরু হয়।

ইউকে টুরিস্ট ভিসা এপ্লিকেশন প্রোসেস

ধাপ ১ : ইউকে ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ করুন
ধাপ ২: জমা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনিও ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন
ধাপ ৩: VFS Global এ আপনার বায়োমেট্রিক্স জমা দিন
ধাপ ৪: ভিসা অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করুন
ধাপ ৫: ভিএফএস গ্লোবাল ঢাকা থেকে পাসপোর্ট ডেলিভারি পান

ইউকে ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ

ইউকে ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। ইউকে ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে কিভাবে পূরণ করতে হয় তার পূর্ণাঙ্গ গাইড লাইন নিয়ে আমি একটি ইউডিউব ভিডিও মেক করেছি এতে করে আপনার প্রয়োজনে বার বার দেখে ফর্ম পূরণ করতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে ইউকে ভিজিট ভিসা ফর্ম অনলাইনে পূরণ করার ইউটিউব ভিডিওটি নিচে দেয়া হল।



জমা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনিও ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন

আপনি অনলাইনে আপনার ভিসার আবেদন পূরণ করার পরে, UKVI স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার তথ্যের উপর ভিত্তি করে একটি ডকুমেন্টেনর চেকলিস্ট দিবে। ভিসার ধরন ও পারসোন টু পারসোন ডকুমেন্টস ভিন্ন রকমের হতে পারে। নিচের ইমেজটির মত ৯ টি ক্যাটাগরির ডকুমেন্টস আপলোডের অপসন আসবে। এখানে সবগুল ক্যাটাগরি ম্যান্ডেটরি না সব ডকুমেন্টস সবার দিতেও হয় না।
আমি নিচের এই ৫ টি ক্যাটাগরিতে ডকুমেন্টস আপলোড করেছিলাম।
Accommodation- Permanent/ Temporary
Educational Evidence
Financial Evidence
Additional Documents/ Others
Employment Evidence

আর নিচের ৪ টি ক্যাটাগরিতে কোন ডকুমেন্টস দেইনি খালি রেখেছিলাম।
Appendix II
Consent Letters and Proof of Relationship
Sponsor Evidence
Tuberculosis (TB) Certificate

ইউকে ভিজিট ভিসা প্রসেস করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে তার উপরে একটি ভিডিও মেক করেছিলাম। আপনার যদি ভিডিওটি ভাল করে দেখেন তাহলে আপনাদের আইডিয়া ক্লিয়ার হবে আশা করি। যদি কোন কনফিউসন থাকে ভিডিওতে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমি চেষ্টা করব দ্রুততম সময়ের মধ্যে রিপলাই করার।

বাংলাদেশ থেকে UK ভিসার জন্য কত টাকা ফি লাগে?

বাংলাদেশ থেকে ইউনাইটেড কিংডম (ইউকে) ভিসার খরচ নির্ভর করে আপনি যে ভিসার জন্য আবেদন করছেন তার ধরন এবং কত দিনের জন্য এ্যাপ্লাই করছেন তার উপরে। এখানে সরকারী ফি বিবরণ নিচে দেয়া হল:
স্বল্পমেয়াদী ( ভ্যালিডিটি আপটু ৬ মাস পর্যন্ত, একক বা একাধিক এন্ট্রি) – ১৩০৮৫ টাকা
দীর্ঘমেয়াদী (ভ্যালিডিটি আপটু ২ বছর পর্যন্ত ) – ৪৯১৯৮ টাকা
দীর্ঘমেয়াদী (ভ্যালিডিটি আপটু ৫ বছর পর্যন্ত ) –৮৭৬৬৭ টাকা
দীর্ঘমেয়াদী (ভ্যালিডিটি আপটু ১০ বছর পর্যন্ত) – ১০৯৫১৯ টাকা
ভিজিটিং একাডেমিক – ৬ মাস থকে ১২ মাস পর্যন্ত – ২৬১৬৯ টাকা
ম্যারিজ ভিজিটর ভিসা – ১৩০৮৫ টাকা
পারমিটেড এনগেজমেন্ট ভিসা – ১৩০৮৫ টাকা
ব্যক্তিগত চিকিৎসা – ছয় মাস থেকে ১১ মাস পর্যন্ত – ২৬১৬৯ টাকা
স্বল্পমেয়াদী ইংরেজি ভাষা অধ্যয়ন ৬ মাসের বেশি কিন্তু ১১ মাসের বেশি নয় – ২৬১৬৯ টাকা

টাকা ও পাউন্ডের টাকা কনর্ভাসন রেটের উপর নির্ভর করে কম বা বেশি হতে পারে।

British High Commission Address in Bangladesh

British High Commission, Dhaka

United Nations Rd. Baridhara, PO Box: 6079, Dhaka 1212, Dhaka, Bangladesh. Phone: +880 2 55668700, Consular Fax: +880 2 9843437 Email: press.dhaka@fco.gov.uk, consular.bangladesh@fco.gov.uk

UK Visa Biometric Center in Bangladesh

VFS United Kingdom, Delta Life Tower, Dhaka

4th Floor, Plot #37, Road #45, 90 Gulshan North, Commercial Area, Dhaka.
VFS Helpline: (+88) 02 9895 894 (Sunday to Thursday 8:30 AM to 2:00 PM and 3:00 PM to 4:00 PM.
Application Submit Timing/Working
Hours: Sunday to Thursday, 9:00 AM to 2:00 PM.
Passport collection, and additional document submission: Sunday to Thursday, 9:30 PM to 3:30 PM.

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী।

আমি কিভাবে বাংলাদেশ থেকে UK ভিসা পেতে পারি?
বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের ভিসা পেতে, আপনাকে অবশ্যই অনলাইনে আপনার আবেদন জমা দিতে হবে এবং ঢাকার ইউকে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে (VAC) বায়োমেট্রিক্স দিতে হবে।

যুক্তরাজ্যের ভিজিট ভিসা কি বাংলাদেশীদের জন্য উন্মুক্ত?
হ্যাঁ, যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য UK ভিজিট ভিসা উন্মুক্ত। আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই অনলাইন ইউকে ভিসার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে এবং বায়োমেট্রিক্স জমা দেওয়ার জন্য ভিএফএস গ্লোবাল ঢাকা-তে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।

কিভাবে আমি দ্রুত UK ভিসা পেতে পারি? বাংলাদেশ থেকে UK ভিসা পেতে কত সময় লাগে?
আপনি যে ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করছেন তার উপর নির্ভর করে বাংলাদেশ থেকে ইউকে ভিসার প্রক্রিয়াকরণের সময় পরিবর্তিত হয়। সাধারণত, স্ট্যান্ডার্ড ভিজিটর ভিসা 2-6 সপ্তাহ পর্যন্ত সময় নেয়।

মাল্টিপল ভিসা কি? আমি কি যুক্তরাজ্যের জন্য মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা পেতে পারি?
মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা ৬ মাস পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে থাকার অনুমতি দেয়। আপনার যদি ঘন ঘন ইউনাইটেড কিংডমে ভ্রমণের প্রয়োজন হয়, তাহলে ইউকে সরকার ২, ৫ বা ১০ বছরের জন্য স্থায়ী দীর্ঘমেয়াদী স্ট্যান্ডার্ড ভিজিটর ভিসা প্রদান করে ।

যেভাবে সুন্দর ও সহজে ম্যামোরেবল ডোমেইন পাবেন।

অনলাইন প্রেজেন্সের জন্য ডোমেইন আপনার গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। তাই ডোমেইন কেনার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে সেই সম্পদটা নিজের ভুলে হারিয়ে না যায়।

ডোমেইন নির্বাচনের ক্ষেত্রে সুন্দর, উচ্চারণে সহজ এবং একবার শুনলে মনে রাখা যায় এমন ডোমেইন নির্বাচন করতে হবে। তবে আজকাল এমন ডোমেইন পাওয়াও কঠিন। তারাহুড়া না করে সময় নিয়ে ডোমেইন নির্বাচন করুন।

এখন খুব ভাল নাম নির্বাচন করলেন কিন্তু চিন্তা করলেন অনলাইনে তো ১৫০ টাকায় ডোমেইন বিক্রি করে, সেখান থেকে নিয়ে নেই। এমন ভুল করা যাবে না।

কেন আপনার ওয়েব সাইট BDIX সার্ভারে হোস্ট করবেন ও কখন করবেন।

বিডিআইএক্স বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইন্টারনেট এক্সচেঞ্জ। দেশের ট্রাফিক যেন দেশের ভিতরে দিয়ে রাউটিং হয়, সেজন্য এই ইন্টারনেট এক্সচেঞ্জ এর জন্ম। আর এই নেটওয়ার্কের সাথে যারা কানেক্টটেড তারা দ্রুত একে অন্যের সাথে ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। আর এই নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত সার্ভারই হচ্ছে BDIX হোস্টিং।

প্রতিদিনই দেশিও লোকাল ভিজিটর কে টার্গেট করে অনেক কনটেন্ট ও ওয়েব সাইট হোস্ট হচ্ছে। যে সকল সাইটের বেশিরভাগ টার্গেট অডিয়ান্স বাংলাদেশের তাদের জন্য BDIX কানেকটেড হোস্টিং আশির্বাদ স্বরুপ।বাংলাদেশী ইউজাররা যখন বিডিআইএক্স নেটওয়ার্কে থাকা একটি সাইট ভিজিট করবে, তখন সে 1-3 ms এ সার্ভারে কানেক্টেড হয়ে যাবে। এতে ওয়েব সাইট ফাস্ট লোড হবে ব্রাউজারে। মনে হবে যেন নিজের পিসিতেই ব্রাউজ করা হচ্ছে।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় ইউএস এ লোকেশনের সার্ভার। সিডিএন ব্যতীত ইউএসএ সার্ভারের রেসপন্স টাইম ২৫০ থেকে ৪৫০ মিলিসেকেন্ড পর্যন্ত হয়ে থাকে। রেসপন্সবেশি হলে সাইট লোডিং টাইম বেশি হবে অপরদিকে রেসপন্স টাইম যতো কম হবে সাইটের লোড দ্রুত হবে।কমান্ড প্রম্পট থেকে ডোমেইন কে পিং করে সহজেই রেসপন্স টাইম চেক করা যায়।

USA লোকেসনের সার্ভারে হোস্ট করা ডোমেইনের পিং রেসপন্স টাইম

C:\Users\masum>ping exonhost.com

Pinging exonhost.com [185.42.221.73] with 32 bytes of data:
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=229ms TTL=45
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=226ms TTL=45
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=221ms TTL=45
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=492ms TTL=45
Ping statistics for 

185.42.221.73:Packets: Sent = 4, Received = 4, Lost = 0 (0% loss),
Approximate round trip times in milli-seconds:
Minimum = 221ms, Maximum = 492ms, Average = 292ms

BDIX কানেকটেড ওয়েব সার্ভারে হোস্ট করা ডোমেইনের পিং রেসপন্স টাইম

C:\Users\masum>ping digicolo.comPinging digicolo.com
[103.159.36.10] with 32 bytes of data:
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=3ms TTL=58
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=24ms TTL=58
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=23ms TTL=58
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=24ms TTL=58
Ping statistics for 103.159.36.10:
Packets: Sent = 4, Received = 4, Lost = 0 (0% loss),
Approximate round trip times in milli-seconds:
Minimum = 3ms, Maximum = 24ms, Average = 18ms

BDIX Hosting রিলেডেট কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন বা আপনার কোন এক্সপিরিয়ৈন্স থাকলে তাও শেয়ার করতে পারেন।

এক্সনহোস্ট থেকে সহজেই ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন বিকাশের মাধ্যমে

বিকাশের মাধ্যমে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন

নতুন ডোমেইন কিনতে এক্সনহোস্টের এর লাইভচ্যাট, হেল্পডেক্স ও সেসলস নাম্বারে যারা অনুসন্ধান করে তারা একটি প্রশ্ন প্রাই করে থাকে অামি কি বাংলাদেশি টাকায় ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে পারব । বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করে কিভাবে সহজেই ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করা যায় সে বিষয়টিই  বিস্তারিত দেখানো হয়েছে এই ভিডিওতে। এক্সনহোস্টে .com ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে দাম পরে ৮৫০ /টাকা প্রতি বছর। রিনিউ ও ডোমেইন ট্রান্সফার ফী ও সেম।

ডোমেইন ও ওয়েবহোস্টিং রিলেটেড দরকারি টুলস

আইপি চেক টুলস

ইন্টারনেট এ যুক্ত হবার জন্য প্রতিটি কম্পিউটারের একটি করে আইপি অ্যাড্রেস লাগে। প্রতিটি আইপি অ্যাড্রেস ইউনিক ও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। দুই ধরনের আইপি অ্যাড্রেস রয়েছে প্রাইভেট আইপি, পাবলিক আইপি। বিভিন্ন কারনে আইপি এ্যাড্রেস জানার দরকার হয় আইপি অ্যাড্রেস চেক করার অনেক উপায় আছে। ধরুন আপনার প্রতিষ্ঠানের বা আপনার নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট আছে কোন কারনে যদি আপনার আইপি অ্যাড্রেস সার্ভারের ফায়ারওয়ালে ব্লক থাকে তাহলে আপনি আপনার কাংক্ষিত ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন না বা আপনার পিসির ব্রাউজারে প্রদশিত হবে না। আপনি যদি আপনার হোস্টিং প্রভাইডারের সাথে যোগাযোগ করেন হোস্টিং প্রভাইডার আপনাকে বলবে আপনি কোন আইপি থেকে আপনার সাইট ব্রাউজ করতে পারছেন না। তখন আপনি আইপি অ্যাড্রেস জানার জন্য এই আইপি চেকার টুলস এ ক্লিক করে অতি সহজেই আপনার আইপি জেনে নিতে পারবেন।

ডোমেইনের হুইজ চেক

কোন ওয়েব সাইট অনলাইনে পাবলিশ করতে চাইলে তা কোন একটি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে করতে হয়। কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে কিছু তথ্য দরকার হয় যেমন যে ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান ডোমেইনটি রেজিস্ট্রেশন করবে তার নাম, ঠিকানা , ফোন নাম্বার ইত্যাদি। ডোমেইন হুইজের তথ্যই বলে দিবে ডোমেইনটির মালিকানা কার নামে বা কে ডোমেইনের মালিক। ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের সময় যদি হুইজ ইনফরমেশনে যে রেজিস্ট্রেশন করেছে তার তথ্য না দেয়া থাকে তাহলে সেই ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেই ডোমেইনের মালিক বা ওনার বলে বিবেচিত হবে না। তাই ডোমেইনের মালিকানা বা স্বত্ব প্রমানের জন্য হুইজ তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার ডোমেইনটি আপনার তথ্য ব্যাবহার করে কিনা হয়েছে কিনা তার হুইজ ইনফরমেশন দেখতে পারবেন এই হুইজ চেকারের মাধ্যমে।

ডোমেইনের ডিএনএস চেক

যে কোন ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের পর ডোমেইনটি অনলাইনে পাবলিশের জন্য হোস্টিংসার্ভারে হোস্ট করতে হয়। আপনার ডোমেইনটি কোথাও হোস্ট করা আছে কিনা বা কোন হোস্টিং প্রভাইডারের হোস্টিং সার্ভারে হোস্ট করা আছে তা চেক করার বিভিন্ন ওয়ে আছে। ডিএনএস চেক করার এই অনলাইন টুলটি দিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ডোমেইনটি কোন হোস্টিং সার্ভিস প্রভাইডের কাছে হোস্ট করা আছে বা আপনার ডোমেইনটি কোন ডোমেইননেম সার্ভারে পয়েন্ট করা আছে তা সহজেই চেক করতে পারবেন।

এসইও অপটিমাইজ আর্টিকেলের জন্য চেক লিস্ট

যে কোন অার্টিকেলই র‍্যাংক হবার জন্য অনপেজ অপটিমাইজসন গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে। এসইও অপটিমাইজ আর্টিকেলের জন্য যে বিষয় গুল গুরুত্তপূর্ন তার একটি লিস্ট নিচে দেয়া হল।

আর্টিকেলের জন্য লিস্ট

  •  কিওয়ার্ড স্টাফিং যেন না হয় সেবিষয়ে সব সময় লক্ষ রাখতে হবে তানাহলে গুগল আপনার প্রিয় সাইটকে পেনালাইজ করতে পারে।
  • কিওয়ার্ড ডেনসিটি ২% এর উপরে যেন না হয়।
  • পোস্ট বা আর্টিকেল এর টাইটেল সর্বচ্চ ৫০ ওয়ার্ডের মধ্যে যেন থাকে তবে ভাল হয় ৪০ ওয়ার্ডের মধ্যে করতে পারলে।
  • আপনার ফোকাস ( exact keywords ) কিওয়ার্ডটি যেন অবশ্যই পোস্ট/আর্টিকেল এ থাকে এতে করে সার্চ ইঞ্জিন সহজেই আপনার পোস্ট চিনতে পারবে।
  • ফোকাস কিওয়ার্ডটি যেন পার্মালিঙ্কে থাকে এবং তা যেন মিনিংফুল হয়।
  • ৪ ওয়ার্ডের মধ্যে পার্মালিংক শেষ করতে পারলে ভাল কারন এর বেশি গুগল সার্চে শো করেনা।
  • পোস্ট/অার্টিকেলের টাইটেল ৮ কিওয়ার্ডের মধ্যে হলে সবচেয়ে ভাল হয় কারন এর চেয়ে বেশি গুগল সার্চে দেখায় না।
  • পোস্ট/আর্টিকেলের মেটা ডেসক্রিপশন ১৪০ ওয়ার্ডের মধ্যে সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে হবে।

আর্টিকেল এর অনপেজ অপটিমাইজেসন বিষয়ে অাপনাদের কাজের অভিজ্ঞতা কমেন্ট করে আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।  ধন্যবাদ আপনাকে সময় নিয়ে পোস্ট পরার জন্য আর্টিকেল এর অনপেজ অপটিমাইজেসন বিষয়ে আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন চেষ্টা করব আপরাদের প্রশ্নের জবার দেয়ার। পোষ্টটি পরে যদি ভাল লাগে ও ইনফর্মেটিভ মনে হয় তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন দয়া করে।

কিওয়ার্ড ডেনসিটি প্রমিনেন্স ও প্রক্সিমিটি কি!!

প্রথমেই বলেছি আমি প্রফেশনাল আরটিকেল রাইটার না। নিজের প্রয়োজনে আরটিকেল রাইটিং নিয়ে পড়াশুনা করতে গিয়ে নতুন কিছু বিষয় শিখলাম তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি হয়ত যারা আরটিকেল রাইটিং এর সাথে জরিত বা ওয়ার্কারদের দিয়ে আর্টিকেল লিখিয়েনেন তাদের কাজে লাগবে তাই বিষয় গুল আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।

কিওয়ার্ড ডেনসিটি ( Keyword Density )

কিওয়ার্ড ডেনসিটি হল একটি কিওয়ার্ড একটি আরটিকেলে কতবার ব্যাবহার করা হয়েছে তার ঘনত্বকে বুঝায়। ধরাযাক ‘ওয়েব হোষ্টিং’ টপিকে ৫০০ ওয়ার্ডের একটি আরটিকেলে লিখা হয়েছে তাহলে সর্বচ্চ ১৫ বার ওয়েব হোস্টিং ওয়ার্ডটি আর্টিকেল এ রিপিট করা যাবে। কোন কারনে যদি এর বেশিহয়ে যায় তাহলে গুগল আর্টিকেলটিতে কিওয়ার্ড স্টাফিং (Keyword stuffing) হয়েছে হিসেবে গন্য করে। তবে প্রফেশনাল আরটিকেল রাইটিং এক্সপার্ট রা সাজেস্ট করে কিওয়ার্ডের ডেনসিটি ২ পাসেন্টের নিচে রাখার। সর্বচ্চ ডেনসিটি ৩% তবে সব সময় ২ % এর নিচে রাখা ভাল। তাই ৫০০ ওয়ার্ডের একটি আর্টিকেলে ১০ বারের চেয়ে কম কিওয়ার্ড রিপিট করলে বেটার।

কিওয়ার্ড প্রমিনেন্স ( Keyword Prominence )

কিওয়ার্ডের প্লেসমেন্ট কে প্রমিনেন্স বলে একটি উদাহরন দিয়ে বলল্লে বিষয়টি হয়ত ক্লিয়ার করে বুঝা যাবে। নিচের সার্চ রেজাল্ট দেখুন Masumul Haque লিখে সার্চ দেয়া হয়েছে টাইটেলের শুরুতেই masumul haque কিওয়ার্ড আছে ওয়েব সাইটের ইউ আর এল ও কিওয়ার্ডটি আছে। যে কিওয়ার্ডের জন্য অাপনার কনটেন্ট অপটিমাইজ করতে চাইছেন সেই কিওয়ার্ডটি কনটেন্টের টাইটেল, ইউ আর এল ও প্রথম প্যারাগ্রাফের প্রথম লাইনে যদি যদি থাকে তাহলে কিওয়ার্ড প্রমিনেন্স ১০০% বলা হয়। অনেকেই অপটিমাইজকৃত কিওয়ার্ডটি তাদের ইউ আর এল এ ব্যাবহার করেন না তার মানে তিনি লেস কিওয়ার্ড প্রমিনেন্স ব্যাবহার করছেন। ইউঅারএল এ কিওয়ার্ডের উপস্থিতি অভিজ্ঞরা পজেটিভ ভাবেই দেখেন।

mhaque

কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি ( Keyword Proximity )

কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি বলতে একটি ওয়ার্ড থেকে অন্য একটি ওয়ার্ডের দুরত্বকে বুঝায় নিচের ইমেজটি লক্ষ করুন Login Script in php লিখে গুগলে সার্চ দেবার পর যে সার্চ রেজাল্ট দেখাচ্ছে Login Script in php কিওয়ার্ডটি বোল্ডহয়ে হয়ে অাছে ও পাশাপাশি অবস্হান করছে সার্চরেজাল্টের ডেসক্রিপসনেও কাংক্ষিত কিওয়ার্ডটি বোল্ড হয়ে আছে। যে কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেয়া হয় তার সবগুল কিওয়ার্ড যদি টাইটেল বা ডেসক্রিপশনে পাশাপাশি অবস্হান করে তাহলে কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি হল ১০০%। সবসময় প্রক্সিমিটি ১০০% নাও হতে পারে। ১০০% কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি সার্চ রেজাল্টের ক্লিকথ্রুরেট (click through rate )বেশি হয়ে থাকে।

Proximity

কিওয়ার্ড ডেনসিটি প্রমিনেন্স ও প্রক্সিমিটি বিষয়ে যদি কারো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন চেষ্টা করব আপনাদের প্রশ্নের জবাব দেবার। পোস্টের বিষয়ে অাপনার যদি শেয়ার করার মত নলেজ ও অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন দয়া করে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পরার জন্য যদি পোস্ট পড়ে ভাল লাগে তাহলে শেয়ার দিয়ে অন্যদের পড়ার সুযোগ করে দিন।

আনলিমিটেড জিমেইল একাউন্ট করুন সহজেই।

আমার কাছে অনেকেই জানতে চেয়েছে অানলিমিটেড জিমেইল একাউন্ট করার কোন ওয়ে অাছে কিনা তাদের জন্য এই পোষ্টের অবতারনা।

প্রয়োজনিয়:  আনলিমিটেড জিমেইল একাউন্ট করতে আমাদের প্রয়োজন পরবে একটি স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট অবশ্যই এ্যাপড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত হতে হবে।

মেইন উইন্ড থেকে নিচের ছবিতে দেয়া স্টেপ গুল অনুসরন করতে হবে  All apps -> settings -> Add account

Multiple-Accounts

এখন নাম নতুন ইমেইল এ্যাড্রেস দিয়ে ভিরিফিকেসন স্টেপ গুল পার হয়ে নতুন একাউন্ট করতে পারবেন। একই ভাবে সর্বচ্চ ১০ টি ইমেইল একাউন্ট করা যাবে। ১০ একাউন্ট করা হয়েগেলে নিচের এরর এর মত এরর দেখাবে

problem_servers

এখান থেকে পেছনে ব্যাক করে আবার settings ->Apps এ গিয়ে খুজে নিচের ঝবির মত google services framework অপশনটি খুজে বের করুন

apps

এর পর Clear Data এই বাটনটিতে ক্লিক করে । অাবার পুনরায় এ্যাড নিউ একাউন্ট এ ক্লিক করে নতুন একাউন্ট করতে পারবেন।

clear_data

কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।