অনলাইন প্রেজেন্সের জন্য ডোমেইন আপনার গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। তাই ডোমেইন কেনার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে সেই সম্পদটা নিজের ভুলে হারিয়ে না যায়।
ডোমেইন নির্বাচনের ক্ষেত্রে সুন্দর, উচ্চারণে সহজ এবং একবার শুনলে মনে রাখা যায় এমন ডোমেইন নির্বাচন করতে হবে। তবে আজকাল এমন ডোমেইন পাওয়াও কঠিন। তারাহুড়া না করে সময় নিয়ে ডোমেইন নির্বাচন করুন।
এখন খুব ভাল নাম নির্বাচন করলেন কিন্তু চিন্তা করলেন অনলাইনে তো ১৫০ টাকায় ডোমেইন বিক্রি করে, সেখান থেকে নিয়ে নেই। এমন ভুল করা যাবে না।
বাংলাদেশের ডোমেইন ও ওয়েবহোস্টিং ইন্ডাস্ট্রি
বাংলাদেশের ডোমেইন ও ওয়েবহোস্টিং ইন্ডাস্ট্রিতে বিজনেসে আছি ১২ বছরের বেশি সময় ধরে। দীর্ঘ সময়ের এই পথচলা নিয়ে কথা বলেছিলাম টেক ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কাজ করা দেশের প্রধান টেক অনলাইন পোর্টাল টেকশহরের সাথে। চেষ্টা করেছি ২০১০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিজনেসের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে ডোমেইন ও ওয়েবহোস্টিং ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কাজ করেন ও যারা সার্ভিস ব্যাহার করেন সবাই দেখতে পারেন প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করতে পারেন আশা করি নতুন অনেক কিছু জানতে ও জানাতে পারবেন।
কেন আপনার ওয়েব সাইট BDIX সার্ভারে হোস্ট করবেন ও কখন করবেন।
বিডিআইএক্স বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইন্টারনেট এক্সচেঞ্জ। দেশের ট্রাফিক যেন দেশের ভিতরে দিয়ে রাউটিং হয়, সেজন্য এই ইন্টারনেট এক্সচেঞ্জ এর জন্ম। আর এই নেটওয়ার্কের সাথে যারা কানেক্টটেড তারা দ্রুত একে অন্যের সাথে ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। আর এই নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত সার্ভারই হচ্ছে BDIX হোস্টিং।
প্রতিদিনই দেশিও লোকাল ভিজিটর কে টার্গেট করে অনেক কনটেন্ট ও ওয়েব সাইট হোস্ট হচ্ছে। যে সকল সাইটের বেশিরভাগ টার্গেট অডিয়ান্স বাংলাদেশের তাদের জন্য BDIX কানেকটেড হোস্টিং আশির্বাদ স্বরুপ।বাংলাদেশী ইউজাররা যখন বিডিআইএক্স নেটওয়ার্কে থাকা একটি সাইট ভিজিট করবে, তখন সে 1-3 ms এ সার্ভারে কানেক্টেড হয়ে যাবে। এতে ওয়েব সাইট ফাস্ট লোড হবে ব্রাউজারে। মনে হবে যেন নিজের পিসিতেই ব্রাউজ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় ইউএস এ লোকেশনের সার্ভার। সিডিএন ব্যতীত ইউএসএ সার্ভারের রেসপন্স টাইম ২৫০ থেকে ৪৫০ মিলিসেকেন্ড পর্যন্ত হয়ে থাকে। রেসপন্সবেশি হলে সাইট লোডিং টাইম বেশি হবে অপরদিকে রেসপন্স টাইম যতো কম হবে সাইটের লোড দ্রুত হবে।কমান্ড প্রম্পট থেকে ডোমেইন কে পিং করে সহজেই রেসপন্স টাইম চেক করা যায়।
USA লোকেসনের সার্ভারে হোস্ট করা ডোমেইনের পিং রেসপন্স টাইম
C:\Users\masum>ping exonhost.com
Pinging exonhost.com [185.42.221.73] with 32 bytes of data:
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=229ms TTL=45
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=226ms TTL=45
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=221ms TTL=45
Reply from 185.42.221.73: bytes=32 time=492ms TTL=45
Ping statistics for
185.42.221.73:Packets: Sent = 4, Received = 4, Lost = 0 (0% loss),
Approximate round trip times in milli-seconds:
Minimum = 221ms, Maximum = 492ms, Average = 292ms
BDIX কানেকটেড ওয়েব সার্ভারে হোস্ট করা ডোমেইনের পিং রেসপন্স টাইম
C:\Users\masum>ping digicolo.comPinging digicolo.com
[103.159.36.10] with 32 bytes of data:
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=3ms TTL=58
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=24ms TTL=58
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=23ms TTL=58
Reply from 103.159.36.10: bytes=32 time=24ms TTL=58
Ping statistics for 103.159.36.10:
Packets: Sent = 4, Received = 4, Lost = 0 (0% loss),
Approximate round trip times in milli-seconds:
Minimum = 3ms, Maximum = 24ms, Average = 18ms
BDIX Hosting রিলেডেট কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন বা আপনার কোন এক্সপিরিয়ৈন্স থাকলে তাও শেয়ার করতে পারেন।
এক্সনহোস্ট থেকে সহজেই ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন বিকাশের মাধ্যমে
বিকাশের মাধ্যমে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন
নতুন ডোমেইন কিনতে এক্সনহোস্টের এর লাইভচ্যাট, হেল্পডেক্স ও সেসলস নাম্বারে যারা অনুসন্ধান করে তারা একটি প্রশ্ন প্রাই করে থাকে অামি কি বাংলাদেশি টাকায় ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে পারব । বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করে কিভাবে সহজেই ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করা যায় সে বিষয়টিই বিস্তারিত দেখানো হয়েছে এই ভিডিওতে। এক্সনহোস্টে .com ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে দাম পরে ৮৫০ /টাকা প্রতি বছর। রিনিউ ও ডোমেইন ট্রান্সফার ফী ও সেম।

ডোমেইন ও ওয়েবহোস্টিং রিলেটেড দরকারি টুলস
আইপি চেক টুলস
ইন্টারনেট এ যুক্ত হবার জন্য প্রতিটি কম্পিউটারের একটি করে আইপি অ্যাড্রেস লাগে। প্রতিটি আইপি অ্যাড্রেস ইউনিক ও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। দুই ধরনের আইপি অ্যাড্রেস রয়েছে প্রাইভেট আইপি, পাবলিক আইপি। বিভিন্ন কারনে আইপি এ্যাড্রেস জানার দরকার হয় আইপি অ্যাড্রেস চেক করার অনেক উপায় আছে। ধরুন আপনার প্রতিষ্ঠানের বা আপনার নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট আছে কোন কারনে যদি আপনার আইপি অ্যাড্রেস সার্ভারের ফায়ারওয়ালে ব্লক থাকে তাহলে আপনি আপনার কাংক্ষিত ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন না বা আপনার পিসির ব্রাউজারে প্রদশিত হবে না। আপনি যদি আপনার হোস্টিং প্রভাইডারের সাথে যোগাযোগ করেন হোস্টিং প্রভাইডার আপনাকে বলবে আপনি কোন আইপি থেকে আপনার সাইট ব্রাউজ করতে পারছেন না। তখন আপনি আইপি অ্যাড্রেস জানার জন্য এই আইপি চেকার টুলস এ ক্লিক করে অতি সহজেই আপনার আইপি জেনে নিতে পারবেন।
ডোমেইনের হুইজ চেক
কোন ওয়েব সাইট অনলাইনে পাবলিশ করতে চাইলে তা কোন একটি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে করতে হয়। কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে কিছু তথ্য দরকার হয় যেমন যে ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান ডোমেইনটি রেজিস্ট্রেশন করবে তার নাম, ঠিকানা , ফোন নাম্বার ইত্যাদি। ডোমেইন হুইজের তথ্যই বলে দিবে ডোমেইনটির মালিকানা কার নামে বা কে ডোমেইনের মালিক। ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের সময় যদি হুইজ ইনফরমেশনে যে রেজিস্ট্রেশন করেছে তার তথ্য না দেয়া থাকে তাহলে সেই ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেই ডোমেইনের মালিক বা ওনার বলে বিবেচিত হবে না। তাই ডোমেইনের মালিকানা বা স্বত্ব প্রমানের জন্য হুইজ তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার ডোমেইনটি আপনার তথ্য ব্যাবহার করে কিনা হয়েছে কিনা তার হুইজ ইনফরমেশন দেখতে পারবেন এই হুইজ চেকারের মাধ্যমে।
ডোমেইনের ডিএনএস চেক
যে কোন ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের পর ডোমেইনটি অনলাইনে পাবলিশের জন্য হোস্টিংসার্ভারে হোস্ট করতে হয়। আপনার ডোমেইনটি কোথাও হোস্ট করা আছে কিনা বা কোন হোস্টিং প্রভাইডারের হোস্টিং সার্ভারে হোস্ট করা আছে তা চেক করার বিভিন্ন ওয়ে আছে। ডিএনএস চেক করার এই অনলাইন টুলটি দিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ডোমেইনটি কোন হোস্টিং সার্ভিস প্রভাইডের কাছে হোস্ট করা আছে বা আপনার ডোমেইনটি কোন ডোমেইননেম সার্ভারে পয়েন্ট করা আছে তা সহজেই চেক করতে পারবেন।
এসইও অপটিমাইজ আর্টিকেলের জন্য চেক লিস্ট
যে কোন অার্টিকেলই র্যাংক হবার জন্য অনপেজ অপটিমাইজসন গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে। এসইও অপটিমাইজ আর্টিকেলের জন্য যে বিষয় গুল গুরুত্তপূর্ন তার একটি লিস্ট নিচে দেয়া হল।
- কিওয়ার্ড স্টাফিং যেন না হয় সেবিষয়ে সব সময় লক্ষ রাখতে হবে তানাহলে গুগল আপনার প্রিয় সাইটকে পেনালাইজ করতে পারে।
- কিওয়ার্ড ডেনসিটি ২% এর উপরে যেন না হয়।
- পোস্ট বা আর্টিকেল এর টাইটেল সর্বচ্চ ৫০ ওয়ার্ডের মধ্যে যেন থাকে তবে ভাল হয় ৪০ ওয়ার্ডের মধ্যে করতে পারলে।
- আপনার ফোকাস ( exact keywords ) কিওয়ার্ডটি যেন অবশ্যই পোস্ট/আর্টিকেল এ থাকে এতে করে সার্চ ইঞ্জিন সহজেই আপনার পোস্ট চিনতে পারবে।
- ফোকাস কিওয়ার্ডটি যেন পার্মালিঙ্কে থাকে এবং তা যেন মিনিংফুল হয়।
- ৪ ওয়ার্ডের মধ্যে পার্মালিংক শেষ করতে পারলে ভাল কারন এর বেশি গুগল সার্চে শো করেনা।
- পোস্ট/অার্টিকেলের টাইটেল ৮ কিওয়ার্ডের মধ্যে হলে সবচেয়ে ভাল হয় কারন এর চেয়ে বেশি গুগল সার্চে দেখায় না।
- পোস্ট/আর্টিকেলের মেটা ডেসক্রিপশন ১৪০ ওয়ার্ডের মধ্যে সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে হবে।
আর্টিকেল এর অনপেজ অপটিমাইজেসন বিষয়ে অাপনাদের কাজের অভিজ্ঞতা কমেন্ট করে আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে সময় নিয়ে পোস্ট পরার জন্য আর্টিকেল এর অনপেজ অপটিমাইজেসন বিষয়ে আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন চেষ্টা করব আপরাদের প্রশ্নের জবার দেয়ার। পোষ্টটি পরে যদি ভাল লাগে ও ইনফর্মেটিভ মনে হয় তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন দয়া করে।
কিওয়ার্ড ডেনসিটি প্রমিনেন্স ও প্রক্সিমিটি কি!!
প্রথমেই বলেছি আমি প্রফেশনাল আরটিকেল রাইটার না। নিজের প্রয়োজনে আরটিকেল রাইটিং নিয়ে পড়াশুনা করতে গিয়ে নতুন কিছু বিষয় শিখলাম তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি হয়ত যারা আরটিকেল রাইটিং এর সাথে জরিত বা ওয়ার্কারদের দিয়ে আর্টিকেল লিখিয়েনেন তাদের কাজে লাগবে তাই বিষয় গুল আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
কিওয়ার্ড ডেনসিটি ( Keyword Density )
কিওয়ার্ড ডেনসিটি হল একটি কিওয়ার্ড একটি আরটিকেলে কতবার ব্যাবহার করা হয়েছে তার ঘনত্বকে বুঝায়। ধরাযাক ‘ওয়েব হোষ্টিং’ টপিকে ৫০০ ওয়ার্ডের একটি আরটিকেলে লিখা হয়েছে তাহলে সর্বচ্চ ১৫ বার ওয়েব হোস্টিং ওয়ার্ডটি আর্টিকেল এ রিপিট করা যাবে। কোন কারনে যদি এর বেশিহয়ে যায় তাহলে গুগল আর্টিকেলটিতে কিওয়ার্ড স্টাফিং (Keyword stuffing) হয়েছে হিসেবে গন্য করে। তবে প্রফেশনাল আরটিকেল রাইটিং এক্সপার্ট রা সাজেস্ট করে কিওয়ার্ডের ডেনসিটি ২ পাসেন্টের নিচে রাখার। সর্বচ্চ ডেনসিটি ৩% তবে সব সময় ২ % এর নিচে রাখা ভাল। তাই ৫০০ ওয়ার্ডের একটি আর্টিকেলে ১০ বারের চেয়ে কম কিওয়ার্ড রিপিট করলে বেটার।
কিওয়ার্ড প্রমিনেন্স ( Keyword Prominence )
কিওয়ার্ডের প্লেসমেন্ট কে প্রমিনেন্স বলে একটি উদাহরন দিয়ে বলল্লে বিষয়টি হয়ত ক্লিয়ার করে বুঝা যাবে। নিচের সার্চ রেজাল্ট দেখুন Masumul Haque লিখে সার্চ দেয়া হয়েছে টাইটেলের শুরুতেই masumul haque কিওয়ার্ড আছে ওয়েব সাইটের ইউ আর এল ও কিওয়ার্ডটি আছে। যে কিওয়ার্ডের জন্য অাপনার কনটেন্ট অপটিমাইজ করতে চাইছেন সেই কিওয়ার্ডটি কনটেন্টের টাইটেল, ইউ আর এল ও প্রথম প্যারাগ্রাফের প্রথম লাইনে যদি যদি থাকে তাহলে কিওয়ার্ড প্রমিনেন্স ১০০% বলা হয়। অনেকেই অপটিমাইজকৃত কিওয়ার্ডটি তাদের ইউ আর এল এ ব্যাবহার করেন না তার মানে তিনি লেস কিওয়ার্ড প্রমিনেন্স ব্যাবহার করছেন। ইউঅারএল এ কিওয়ার্ডের উপস্থিতি অভিজ্ঞরা পজেটিভ ভাবেই দেখেন।
কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি ( Keyword Proximity )
কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি বলতে একটি ওয়ার্ড থেকে অন্য একটি ওয়ার্ডের দুরত্বকে বুঝায় নিচের ইমেজটি লক্ষ করুন Login Script in php লিখে গুগলে সার্চ দেবার পর যে সার্চ রেজাল্ট দেখাচ্ছে Login Script in php কিওয়ার্ডটি বোল্ডহয়ে হয়ে অাছে ও পাশাপাশি অবস্হান করছে সার্চরেজাল্টের ডেসক্রিপসনেও কাংক্ষিত কিওয়ার্ডটি বোল্ড হয়ে আছে। যে কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেয়া হয় তার সবগুল কিওয়ার্ড যদি টাইটেল বা ডেসক্রিপশনে পাশাপাশি অবস্হান করে তাহলে কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি হল ১০০%। সবসময় প্রক্সিমিটি ১০০% নাও হতে পারে। ১০০% কিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি সার্চ রেজাল্টের ক্লিকথ্রুরেট (click through rate )বেশি হয়ে থাকে।
কিওয়ার্ড ডেনসিটি প্রমিনেন্স ও প্রক্সিমিটি বিষয়ে যদি কারো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন চেষ্টা করব আপনাদের প্রশ্নের জবাব দেবার। পোস্টের বিষয়ে অাপনার যদি শেয়ার করার মত নলেজ ও অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন দয়া করে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পরার জন্য যদি পোস্ট পড়ে ভাল লাগে তাহলে শেয়ার দিয়ে অন্যদের পড়ার সুযোগ করে দিন।
আনলিমিটেড জিমেইল একাউন্ট করুন সহজেই।
আমার কাছে অনেকেই জানতে চেয়েছে অানলিমিটেড জিমেইল একাউন্ট করার কোন ওয়ে অাছে কিনা তাদের জন্য এই পোষ্টের অবতারনা।
প্রয়োজনিয়: আনলিমিটেড জিমেইল একাউন্ট করতে আমাদের প্রয়োজন পরবে একটি স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট অবশ্যই এ্যাপড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত হতে হবে।
মেইন উইন্ড থেকে নিচের ছবিতে দেয়া স্টেপ গুল অনুসরন করতে হবে All apps -> settings -> Add account
এখন নাম নতুন ইমেইল এ্যাড্রেস দিয়ে ভিরিফিকেসন স্টেপ গুল পার হয়ে নতুন একাউন্ট করতে পারবেন। একই ভাবে সর্বচ্চ ১০ টি ইমেইল একাউন্ট করা যাবে। ১০ একাউন্ট করা হয়েগেলে নিচের এরর এর মত এরর দেখাবে
এখান থেকে পেছনে ব্যাক করে আবার settings ->Apps এ গিয়ে খুজে নিচের ঝবির মত google services framework অপশনটি খুজে বের করুন
এর পর Clear Data এই বাটনটিতে ক্লিক করে । অাবার পুনরায় এ্যাড নিউ একাউন্ট এ ক্লিক করে নতুন একাউন্ট করতে পারবেন।
কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্রাথমিক ধারনা
অনলাইন থেকে আর্নিং এর ৩ টি প্রধান উপায় রয়েছে।
১. প্রথম উপায় হচ্ছে নিজের কোন প্রডাক্ট বা সার্ভিস সেল করা
১.১ ফিজিক্যাল প্রডাক্ট ( যেমুন জামা কাপর, জুয়েলারি প্রডাক্ট, বিভিন্ন ধরনের এক্সেসরিস ইত্যাদি)
১.২ ভার্চুয়াল ( ই-বুক, গ্রাফিক্স, ভিডিও ইত্যাদি)
কিন্ত সমস্যা হচ্ছে বেশিরভাগ মানুষেরই নিজস্ব কোন প্রডাক্ট বা সার্ভিস নেই তাই প্রথম উপায়ে কাজ করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না।
২. সেলিং এ্যাডভ্যাটাইজমেন্ট স্পেস (ওয়েবসাইট, নিউজলেটার, ব্লগ, ফ্যানপেজ ইত্যাদি।)
এই পদ্ধতিতেউ লাগবে নিজস্ব ওয়েব সাইট , ব্লগ ইত্যাদি নতুন যে কারো জন্য ব্লগ বা ওয়েব সাইট বানিয়ে তা পপুলার করে এ্যাডভ্যাটাইজমেন্ট স্পেস সেলের মাধ্যমে ইনকাম করা সময় সাপেক্ষ বিষয়।হাতে যদি সময় থাকে তাহলে এই বিষয়ে পড়াশুনা করে কাজ আরম্ভ করা যেতে পারে।
৩. অন্যের প্রডাক্ট বা সির্ভিস সেল করা ( অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং)
তিন নাম্বার পদ্ধতিটি শুরু করা তুলনামুল ভাবে সহজ কারন আপনার নিজের কোন প্রডাক্ট বা সার্ভিস না থাকলেও শুরু করতে পাবেন। তবে একটি বিষয় পরিস্কার হতে হবে , অনলাইনে ইনকামের বিষটি কোন ভাবেই অফলাইনের চেয়ে সচজ
নয়। লিগাল ভাবে ইনকামের জন্য আপনাকে হার্ডওয়ার্ক করতে হবে হোক সেটা অনলাইন বা অফলাইন।
অনলাইনে অনেক কম্পানি রয়েছে যারা তাদের প্রডাক্ট ও সার্ভিস সেল করে। যাদের প্রডাক্ট বা সার্ভিস আছে তাদের দরকার সেল। অন্যের প্রডাক্ট বা সার্ভিস সেল করে দিলে সেলের কিছু কমিসন দেয়া হয় , যে কমিসন পাওয়া যাবে তাই অ্যাফিয়েট মার্কেটিং থেকে অায়। কিভাবে আমার অ্যাফিলিয়েটর কাজ হিসাবে জয়েন করতে পারি! একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসাবে আমরা অ্যাফিলিয়েট প্রগ্রামে জয়েন করে অন্য কারো প্রডাক্ট বা সার্ভিস সেল করতে পারি। যদি কোন প্রডাক্ট সেল হয় তাহলে প্রডাক্ট ক্রিয়েটর তার পূর্বে নিধারিত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ি সেলের একটি পাসেনটেজ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার কে দিবে।
উপরের ছবিটি দেখলে বিষয়টি পরিস্কার ভাবে বুঝতে পারবেন।
জয়েন অ্যাফিলিয়েট > প্রডাক্ট নির্বাচন> প্রডাক্ট প্রমোশন> সেল প্রডাক্ট= আর্ন কমিশন।
অ্যাফিলিয়েট হবার কিছু সুবিধা
- কোন প্রডাক্ট তৈরি করতে হয়না
- সহজে শুরুকরা যায়
- বেশিরভাগ খেত্রেই ফ্রী জয়েন করা যায়
অ্যাফিলিয়েট হবার কিছু সুবিধা অসুবিধা
- প্রডাক্টের উপর কোন কন্ট্রোল থাকেনা
- যে কোন সময় প্রডাক্ট ডিসকনটিনিউ হতে পারে
পৃথীবির সবচেয়ে যায়ান্ট দুটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেট প্লেস হল ক্লিকব্যাংক ও অ্যামাজন। এই টিউটরিয়াল সিরিজে আমরা মুলত ক্লিকব্যাংক নিয়ে আলোচনা করব।
অনলাইন মাধ্যমে দির্ঘ দিনের কাজের অভিজ্ঞতা থাকলেউ টিউটোরিয়াল লিখার বিষয়ে আমার পূর্বের কোন অভিজ্ঞতা নেই বল্লেই চলে তাই বানান ভুল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে তবে চেস্টা করব যত তারাতারি পারা যায় লিখার স্কিল ডেভেলপ করার। নতুন হিসেবে অ্যাফিলিয়েট শুরু কতে চাইলে এই স্ট্যাটেজি ফলো করে শুরু করলে সাকসেস হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্রাথমিক ধারনা নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট করে যানাতে পারেন দ্রুততম সময়ে রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব।
সাইটে নতুন টিউটোরিয়াল পোস্টের নোটিফিকেসন পেতে সাইটে সাবসক্রাইব করতে পারেন বা ফ্যান পেইজে লাইক দিন। ফেসবুক গ্রুপেও যোগ দিয়ে আলচনায় অংশ নিতে পারেন। প্রশ্ন করতে পারেন আপনাদের মতামত দিতে পারেন ও আপনার স্ট্র্যাটেজি শেয়ার করতে পারেন।
ক্লিকব্যাংক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং- উইথআউট ওয়েবসাইট
একটি সিরিজ টিউটোরিয়াল পর্যায়ক্রমে প্রতিটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট প্রকাশিত হবে।
পরিচিতি
১.১ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্রাথমিক ধারনা
১.২ ক্লিকব্যাংক যেভাবে কাজ করে
২. ক্লিকব্যাংক মার্কেট প্লেস নিয়ে প্রাথমিক ধারনা
২.১ ক্লিকব্যাংক নাম্বারস
২.২ পেমেন্ট উত্তোলন
২.৩ কোন প্রডাক্ট সেল হয় তা সনাক্ত করা
২.৪ ক্লিকব্যাংকের কোন প্রডাক্ট নিয়ে কাজ করা উচিত না
২.৫ নতুন মার্কেটাররা যে ভুল গুল সাধারণত করে থাকে
৩ ক্লিকব্যাংক ডিরেক্টলিংকিং পদ্ধতি
৩.১ সঠিক প্রডাক্ট বাছাই করা যা ডিরেক্টলিংকিং পদ্ধতিতে কনভার্ট হয়
৩২. কোন ট্রাফিক আপনার প্রডাক্টের জন্য ভাল
৩.৩ ফ্রিতে ক্লিকব্যাংকের প্রডাক্ট লিগ্যাল ভাবে পাবার পদ্ধতি
৪. ট্রাফিক জেনারেশন সিক্রেট
৪.১ ক্লিকব্যাংক কনভার্সনের জন্য সবচেয়ে ভাল ট্রাফিক সোর্স
৪.২ ক্লিকব্যাংক কনভার্সনের জন্য সবচেয়ে খারাপ ট্রাফিক সোর্স
৪.৩ আমি যেভাবে ৪ ডলার ইনভেস্ট করে ৭০ ডলার ইনকাম
৪.৪ এ্যাড ক্রিয়েট সিক্রেট
৪.৫ প্রুভেন কি-ওয়ার্ড জেনারেশন টেকনিক
৪.৬ কি-ওয়ার্ড ম্যাচিং এর একটি বিকল্প পদ্ধতি
৪.৭ বিক্রয় ও ইনকাম বারানোর জন্য টুইকিং
৪.৮ আরো কিছু কি-ওয়ার্ড টুইকিং টিপস
৪.৯ কোন কি-ওয়ার্ড থেকে সেল পাচ্ছেন তা সনাক্ত করার টেকনিক ও টুলস
৪.১০ প্রী পে ও পোস্ট পে কম্পারিজন
৫. লিডক্যাপচারিং এর মাধ্যমে লংটার্ম ইনকাম যেভাবে নিশ্চিত করবেন
৫.১ ডোমেইন ও হোষ্টিং ছাড়াই ইস্কুইজ পেজ তৈরি
৫.২ ভিজিটর সাবস্ক্রাইব করে সেধরনের মানি মেকিং ইস্কুইজপেজ তৈরি
৫.৩ পাচমিনিটের কম সময়ে প্রফেশনাল ইস্কুইজ পেজ তৈরি
৫.৪ লিড নার্সিং ও লিড থেকে কাস্টমারে পরিবর্তন
৫.৫ সাকসেসফুল ইস্কুইজপেজ কেস স্টাডি
৫.৬ পেজ খেকে ভিজিটর চলে যাবার আগে যেভাবে তাদের রিডাইরেক্ট করবেন এ্যাডভান্স টেকনিক
৫.৭ ইস্কুইজ পেজে অপটিন হওয়া কি-ওয়ার্ড যেভাবে ট্র্যাক করবেন
৫.৮ ভিজিটরকে সাবস্ক্রাইব করানোর আমার সবচেয়ে পছন্দের একটি পদ্ধতি
৫.৯ আপনার ইমেইল সাবস্ক্রাইবারদের প্রথম গিফ্টটি যেভাবে পাঠাবেন
৫.১০ হেল্খ নিশের ৩০ টির বেশি ই-বুক শেয়ার করুন আপনার লিস্টের সাবস্ক্রাইবারদের সাথে
৫.১১ ইস্কুইজ পেজের জন্য প্রাইভেসি পলিসি পেজ
৬ ফেসবুক পেজ মেথড উইথ আউট এ্যাড
৬.১ ফেসবুক জিরোবাজেট ম্যাথড ওভারভিউ
৬.২ একটি পয়সা খরচ না করেই ২ দিনে আমার প্রথম সেল
৬.৩ ফেসবুক পেজ তৈরি করার আগে এই অধ্যায়টি দেখুন
৬.৪ জিরো ডলারে আপনার ফেসবুক পেইজ মার্কেটিং করুন
৬.৫ প্রোয়জনিও লিংক ফরমেট যা ফেসবুক এলাও করে
৭ পরিশেষ
৭.১ প্রয়োজনিয় পাঠ
৭.২ এই কোর্সের পরেও
৮ বোনাস ও টিপস
৮.১ টপটেন কনভার্সন কান্ট্রি বাই কনভার্সন রেট
৮.২ ডিরেক্টলিংকিং এর জন্য আল্টিমেট চেক লিস্ট
৯ বোনাস লেকচার